Sunday, April 28, 2024
Homeরাজনীতিদুর্গাপুরে চায়ে পে চর্চায় বেলাগাম দিলিপ ঘোষ, 'অসভ্য বর্বরদের দল' বলে কটাক্ষ...

দুর্গাপুরে চায়ে পে চর্চায় বেলাগাম দিলিপ ঘোষ, ‘অসভ্য বর্বরদের দল’ বলে কটাক্ষ তৃণমূলকে

- Advertisement -

নিজস্ব প্রতিনিধি, রবিবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৩, পশ্চিম বর্ধমান: সকালে গোপালমাঠে চায়ে পে চর্চায় উপস্থিত হন প্রাক্তন বঙ্গ বিজেপি সভাপতি ইদানিং দলের অন্দরে বেশ ব্যাকফুটে থাকা দিলীপ ঘোষ। সঙ্গে ছিলেন তারই অনুগামি বিধায়ক লক্ষণ ঘরুই, অন্যান্য নেতৃবৃন্দও ছিলেন তাদের সাথে। এদিকে দুর্গাপুরে দিলীপ ঘোষ আসবেন আর সংবাদমাধ্যমের সামনে বেলাগাম হবেন না তা হয় না। দুর্গাপুরে সকালে একপ্রকার বেলাগাম হয়ে অশালীন ভাষা প্রয়োগ করেন বঙ্গ বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি দিলীপ ঘোষ।

- Advertisement -

প্রতঃভ্রমণে বের হয়ে তিনি বলেন “মহুয়া মৈত্র একজন জনপ্রতিনিধি এবং সাথে সাথে তিনি একজন মহিলা, দেশের সম্পত্তি বেচেছেন বিদেশের মাটিতে। এথিক্স কমিটির প্রশ্নের উত্তর দিতে না পেরে তিনি গালাগালি করছেন। সব বের হতে শুরু করেছে। দোষী প্রমাণিত হলে শাস্তি হওয়া উচিত”। এরপরেই তিনি প্রকাশ্য সভায় অশালীন শব্দটি ব্যবহার করেন। তৃণমূলকে কটাক্ষ করে বলেন “অসভ্য বর্বদের দল”।

শনিবার তমলুকে দিবেন্দ্যু অধিকারীর কনভয়ে লরি ঢুকে যাওয়ার তীব্র সমালোচনা করেন প্রাক্তন বিজেপি রাজ্য সভাপতি। তিনি বলেন, “এর পিছনে চক্রান্ত থাকতে পারে, তদন্ত হওয়া উচিৎ”। তার কথায় বিজেপি সাংসদ আর বিধায়করা বারে বারে দুর্ঘটনায় পড়ছেন, তার মানে পুলিশ নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ। যদিও বিজেপিতে সরাসরি যোগ দেন নি দিব্যান্দু অধিকারী তবে শুভেন্দু অধিকারী বিজেপিতে আসার পরে বিজেপি বলেই পরিচিত শুভেন্দুর বাবা এবং ভাই। শুভেন্দু অধিকারীর বাবা আর ভাই সাংসদ পদ থেকে ইস্তফা দেন নি কিম্বা সরাসরি যোগ দেন নি বিজেপিতে। দুর্গাপুরে দুর্গাপুর উৎসব হচ্ছে এ নিয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, “উৎসব হচ্ছে কিন্তু মানুষ ঘর পাচ্ছে না, কেন্দ্র সরকার টাকা দিচ্ছে কিন্তু তা লুঠ হয়ে যাচ্ছে, তদন্ত করলেই সেসব বাইরে প্রকাশ হচ্ছে। এই দলটাকে সরাতে পারলেই দুর্নীতি দূর হবে”।

- Advertisement -
Sk Sahiluddin
Sk Sahiluddinhttps://www.thestreetpress.com
Sk Sahiluddin is a seasoned journalist and media professional with a passion for delivering accurate and impactful news coverage to a global audience. As the Editor of TSP Bangla, he plays a pivotal role in shaping the editorial direction and ensuring the highest journalistic standards are upheld.
আরও পড়ুন
- Advertisment -

জনপ্রিয় খবর